বাড়া

ওখান থেকে ফিরে আসার পর কাকু নিজের কাজের জায়গায় ফিরে গেলো আর আমাদের জীবন ও আগের মতই সাধারণ চলতে লাগলো। তবে এখন বাথরুম এ আমার সামনে স্নান করলে মা ল্যাংটো হয়েই করে নিত, সেক্সুয়াল ব্যাপার তখনও এত উত্তেজিত করতো না। তবে স্কুলের অকালপক্ব বন্ধুদের দৌলতে কিছু জ্ঞ্যান হচ্ছিল। যাইহোক সেবার পুজো তে...

আমার নাম মিশু। আমি আজ আমার মায়ের কাণ্ড কারখানার কথা বলবো। ঘটনার শুরু যখন আমি খুব ছোট। আমার মা তখন ২৪ বছর এর যুবতি।দেখতে অনেক সুন্দরী আর ফর্সা আমার মা। বাড়িতে কোনো মানুষ, ফেরিওয়ালা, মেহমান এলে তারা মায়ের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকতো। মা সবসময় শাড়ি পরে থাকতো। আমাদের একা বাড়ি আর গ্রামের এক কোনায়।...

হসপিটালের কাজের পর যখন ফিরবার পালা তখন জেরিন ফোন কল পেল । আরেফিন, জেরিনের জামাই ফোন দিয়েছে । শুভ সংবাদ দিলো আরেফিন । ও আর ১৫ দিনের মধ্যে ঢাকা চলে আসবে আর ওকে চাকরি ছেলে চলে আসতে বলল ।ফিরবার সময় সবকিছু গণেশ কাকাকে বলল জেরিন । গণেশ কাকা কেদে দিলো । তা দেখে জেরিন হিন্দু বুড়ো গণেশ কাকাকে নিজের বড়বড়...

রাত ৯টা। পুরো মাদ্রাসা যতটা শুনশান থাকার কথা তার থেকে একটু বেশি শুনশান হয়ে আছে। কারন কয়েকদিন আগে মাদ্রাসায় বার্ষিক পরিক্ষার সম্পন্ন হওয়াতে সব ছাত্রী বাড়িতে চলে গেছে, তবে ঐ দারুল হাদিস শ্রেনির ছাত্রীরা মাদ্রসায় রয়ে গেছে কারন মাসখানেক বাদেই তাদের বোর্ড পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সব ছাত্রী তাই অনেক...

পরদিন সকাল বেলা আমার ঘুম ভাঙলো। দেখলাম ঝড় বৃষ্টি শেষ থেমে গিয়ে রোদঝলমল করছে। গনেশ কাকার ঘুম তখনও ভাঙেনি। আমি ওনার ঘুম ভাঙার আগেই চুপিসারে উঠে পড়ে কাপড় চোপড় নিলাম। একটুপর উনিও উঠে নিজের কাপড় চোপড় পড়ে নিলেন। তারপর উনি আমাকে কোয়ার্টারের কাছে পৌঁছে দিয়ে চলে গেলেন। আমি সারাদিন রিল্যাক্স করলাম। গতরাতে...

আমার নাম তাসনীম জেরিন । সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের মেয়ে আমি। বর্তমানে একটি বড় মেডিকেলে মেডিকেল ডক্টর হিসেবে কর্মরতো আছি। ছোটবেলায় থেকেই বেশ ধার্মিক আমি। নিয়মমাফিক আদায় করি,আর শালীনতা মেনে চলি সবসময় । তবে বেশ কিছুদিন আগে আমার এই জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয় যেটা আমি এখনও চালিয়ে যাচ্ছি।...

ডিজিটড।

অফিস শেষ করে বাসায় ফিরছে অনীল। ইচ্ছে না থাকলেও বসের হুকুমে এই রাত দশটা পর্যন্ত ওভারটাইম করতে হয়েছে তাকে, তাই ফিরতি পথে মনে মনে বসের চৌদ্দপুরুষ উদ্ধার করতে থাকে সে। হাটতে হাটতে পথিমধ্যেই একটা কবরস্থান সামনে এসে পড়লো অনীল, সে প্রতিদিন এই কবরস্থানের পাশের রাস্তা দিয়েই অফিসে যাওয়া-আসা করে। সরু...

রাত হলে তাছফিয়ার শ্বশুর তাছফিয়াকে বাড়িতে ফিরে যেতে বলে। তাছফিয়া জিতেন্দ্র দাশের সাথে বাড়িতে ফিরে আসে, সাথে তাছফিয়ার শ্বাশুড়ি আর খালা শ্বাশুড়িও আসে। সকালে ফজরের নামাজের পরপরই জিতেন্দ্র দাশ তাছফিয়ার ঘড়ে গিয়ে টোকা দেয়, তাছফিয়ার শ্বাশুড়ি ও খালা শ্বাশুড়ি দুজনে অন্যরুমে শুয়ে ছিলো। তাছফিয়া দর্জা খুলে...