- 6
- 3
- 3
বাবা ছাড়া জীবনটা অনেক কঠিন। বিশেষত ইউকেতে থাকা বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য৷ আমার বাবা মা এদেশে সেটল হতে এসেছিলেন একটা ভালো লাইফের আশায় , কিন্তু আমার জন্মের কিছুদিন পরেই আমার বাবা মারা যান৷ আমার জীবন ছিল আর ৮-১০ জন সাধারণ মানুষের মতই, আমার চিন্তাধারা,অনুভূতি, শরীরস্বাস্থ্য সবই ছিল নরমাল৷ কিন্তু এরপরই একটা সমস্যা ঘটে যার ফলে সবকিছু বদলানো শুরু করে....সেটাই এখন বলব
আমার মা,মিসেস সাবিনা, বিয়ের পর যখন ইউকেতে আসেন তখন তার বয়স ছিল খুবই কম৷ এখন তার বয়স ৪০ এর ঘরে,কিন্তু খাওয়াদাওয়া আর এক্সারসাইজে মনোযোগ সেই সাথে ঘরের কাজ নিজেই করেন বলে শরীর এখনো ভালো শেপে আছে৷ তার বয়সী অন্য বাঙালি মহিলাদের তুলনায় অনেক ফিট। কার্ভি বডি,গায়ের রঙ ফর্সা,আর কাধ পর্যন্ত লম্বা চুল, চোখে চশমা পড়েন সবসময়৷
বাবা না থাকায় মা একাই আমাকে বড় করেছেন ,তাই আমার বিষয়ে অনেক ওভারপ্রটেক্টিভ তিনি৷ কোনো গার্লফ্রেন্ড না থাকায় মা-ই ছিল আমার জীবনের একমাত্র নারী,কখনো কখনো তাই কল্পনার রাজ্যে হারিয়েও গেছি আমার সুন্দরী মাকে নিয়ে।ইউকেতে থাকলেও মা সবসময় তার বাঙালি শেকড়কে প্রাধান্য দিতেন,তাই আমি কখনো তাকে পুরো শরীর ঢাকা পোশাক বাদে অন্যকিছুতে দেখিনি।একজন সিঙ্গেল মাদার হিসেবে তাকে সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে,স্বভাবতই তার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল শৃঙখলা।মা একটা কর্পোরেট অফিসে চাকরি করেন,তাই দিনের বেলায় ওয়েস্টার্ন পোশাক পড়েন৷ অন্যদিকে রাতেরবেলা ট্রাডিশনাল বাঙালি পোশাক, যেমন শাড়ি বা সালোয়ার কামিজেই দেখা যায়৷
ঘটনার সূত্রপাত যখন আমার বয়স ১৮ হল৷ হঠাৎ একদিন আমার অণ্ডকোষে ব্যাথা অনুভব করলাম৷ ভাবলাম হয়তো এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে,কিন্তু এই ব্যাথা আর পিছু ছাড়ল না।কয়েকদিন পর ব্যাথা তীব্র আকার ধারণ করল। মায়ের থেকে এটা লুকাতে চাইলেও বিষয়টা মায়ের নজর এড়াল না৷ মায়ের সাথে আমি সাধারণত কখনো মিথ্যা বলিনা।তাছাড়া তার সাথে আমি বেশ ফ্রি, তাই বিষয়টা পুরো খুলে বললাম৷ পরদিন মা আমাকে তার এক পরিচিত ডাক্তার মিসেস খানের কাছে নিয়ে গেলেন আর এখান থেকেই আসল কাহিনী শুরু
-কেমন আছেন মিসেস সাবিনা?কি সমস্যা?
- সমস্যাটা আমার ছেলের,ব্যাথায় ভুগছে ও
-আচ্ছা,কোথায় ব্যাথা হচ্ছে?
-ব্যাথাটা ওর......বলতে যেয়ে মা লজ্জায় থেমে গেলেন৷ হাত দিয়ে ইশারা করে দেখালেন ব্যাথাটা কোথায়
-আচ্ছা,কয়দিন ধরে ব্যাথা?
-গত কিছু দিন
-ঠিক আছে,আমাকে একটু পরীক্ষা করে দেখতে হবে ওকে। উঠে দাঁড়িয়ে প্যান্টটা একটু খোলো তো, বাবা।
এতে আমি একটু লজ্জা পেয়ে গেলাম কিন্তু মা বললেন ডাক্তার যা বলে তাই কর৷ আমি উঠে দাঁড়িয়ে জিন্সের প্যান্টটা খুলে ফেললাম৷ পরনে শুধু জাঙ্গিয়া৷ দেখলাম মিসেস খান উঠে এসে আমার পাশে দাড়ালেন , বললেন ওটাও খুলে ফেলো৷ এভাবে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার সামনে সব খুলে দাড়াতে বিব্রত বোধ হচ্ছিল যাদের একজন আবার আমার নিজের মা,কাপা কাপা হাতে জাঙ্গিয়াটাও নামালাম। মিসেস খান হাত বাড়িয়ে আমার পেনিসটা ধরলেন৷ তিনি নিচু হয়ে আমার ওটা নেড়েচেড়ে দেখছিলেন৷ এই প্রথম কোনো মহিলার স্পর্শ পেল আমার লিঙ্গটা।চরম উত্তেজনা অনুভব করলেও দেখাতে পারছিলাম না কারণ আমার মা সামনেই বসে ছিলেন। মিসেস খান এবার পেনিস উচু করে ধরে আমার অন্ডকোষ পরীক্ষা শুরু করলেন৷ তিনি যখন নাড়াচাড়া করছিলেন তখন আমি কোনো অস্বস্তি অনুভব করিনি৷ কিছুসময় পর তিনি থেমে গেলেন
-এখন আমার বীর্যের স্যাম্পল লাগবে,শুরু করো।
আমি বিব্রত হয়ে রুমের চারদিকে তাকালাম৷ ডাক্তার চাচ্ছেন আমি যেন তার আর আমার মায়ের সামনে মাস্টারবেট করি৷ এটা কিভাবে সম্ভব!তখন তিনি আবারো শুরু করতে তাগাদা দিলেন৷ মিসেস খানের চেহারাটা বেশ সুন্দর ছিল।একটু নিচে নজর দিতেই দেখি তার বুবসগুলো বেশ ভালো সাইজের, ওগুলো কেমন হতে পারে ভাবতেই আমি লিঙ্গে একটা শিহরণ অনুভব করলাম। অনিচ্ছা সত্ত্বেও আমি পেনিস হাতে নিয়ে খেচতে শুরু করলাম।সাথে সাথে ব্যাথা আরম্ভ হয়ে গেল আর আমি ককিয়ে উঠলাম।
-ওকে,থামো আর পেছনে ঘুরে দাড়াও এই বিকারটা হাতে নিয়ে
আমি বুঝতে পারছিলাম না ডাক্তার কি করতে চলেছেন কিন্তু পেছনে ঘুরে দাড়াতেই মলদ্বারের ভিতর একটা আঙুলের স্পর্শ অনুভব করলাম।এটা ছিল খুবই অকস্মাৎ আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আমি বিকারের মধ্যে বীর্যপাত করে দিলাম। ডাক্তার বিকারটা রেখে প্যান্ট পরে বসতে বললেন।
-আপনার ছেলের গ্লান্ডে একটা ব্লকেজ হয়েছে যার কারণে ব্যাথা অনুভূত হচ্ছে৷ এবারের মত তো রিলিজ করে দিলাম কিন্তু জমাট বাধতে থাকলে আবারো ব্যাথা করবে৷ আমি স্যাম্পল ল্যাবে পাঠিয়ে দিচ্ছি টেস্ট করতে৷ ব্লকেজ যাতে আর না বাড়ে সেজন্য আপনার ছেলের নিয়মিত রিলিজ দরকার৷ দিনে অত্যন্ত একবার।আমি যেভাবে দেখালাম এভাবে করতে পারেন কিংবা নরমালভাবে নিজের হাত ব্যবহার করেও করতে পারেন। ও যেহেতু ব্যাথা পাচ্ছে তাই আরেকজনের সাহায্য নিয়ে যত্নের সাথে রিলিজ করাতে হবে,বুঝতে পারছেন?
-জি,বুঝেছি
যা শুনলাম সেটা একদমই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, নির্বাক হয়ে গেছিলাম৷ ডাক্তার চাচ্ছেন আমার মা যেন আমাকে প্রতিদিন মাস্টারবেট করিয়ে দেয়!
ফেরার পথে সবকিছু ছিল নিস্তব্ধ।মা গাড়ি চালাচ্ছিলেন আর আমি বসে বসে ভাবছিলাম। ওইসময় ব্যথা অনুভূত হচ্ছিল না কিন্তু ভয় পাচ্ছিলাম যে আবারো ফিরে আসতে পারে।মাও চুপ ছিলেন। আমি জানি যে আমার ভালোর জন্য সব কিছু করতে পারেন তিনি,তাই বলে এটা!সেক্স বা এই সংক্রান্ত সবকিছুই আজীবন ট্যাবু ছিল আমাদের পরিবারে,এমনকি টিভিতে কোনো কিসিং সিন দেখলে কিনা চ্যানেল পালটে দেওয়া হত৷
বাসায় এসে জামাকাপড় পালটে রুমে যেয়ে কম্পিউটারে গেম খেলা শুরু করলাম। কিন্তু মন বসাতে পারছিলাম না, বারবার ডাক্তার যা বলেছে সেটাই মাথায় ঘুরছিল।ঘন্টাখানেক পর মা রাতের খাবারের জন্য ডাকল৷ খাবার সময় আমরা সাধারণত বেশি কথা বলি না কিন্তু সেরাতে মা বারবার শুনছিল যে,আমি ঠিক আছি কিনা, ব্যাথা হচ্ছে কিনা৷ লজ্জায় লাল হয়ে কোনোমতে মাকে চুপ করানোর জন্য বললাম যে ঠিক আছি৷ এরপর দ্রুত খাওয়া শেষ করে আমার রুমে চলে আসলাম। বিছানায় শুয়ে পড়লেও ঘুম আসছিল না, মাথায় সেই একই চিন্তাই ঘুরছিল।কিছুক্ষণ পর মা আমার রুমে আসলেন৷ তার পরনে সালোয়ার কামিজ,অবশ্য ওড়না ছিল না৷ মুখে বেশ চিন্তার ভাব।মা আমার পাশে এসে বসলেন
-বাবা,তোর আসলেই ব্যাথা হচ্ছে না তো?
-না মা৷ বললামই তো ব্যাথা করছে না
-কিন্তু তোর ভালোর জন্য তো এটা করা প্রয়োজন....তাই না। বুঝলাম মা মাস্টারবেটের কথা বলছে৷
-না মা, আমি ঠিক আছি৷ এখন কোনো দরকার নেই
-কিন্তু ডাক্তার বলল যে তোকে এটা প্রতিদিন করিয়ে দিতে হবে৷ আমি জানি এটা খুব নোংরা....জঘন্য বিষয়৷ কিন্তু তোর ভালোর জন্য তো আমাকে করতেই হবে।
আমি বুঝতে পারছিলাম না কি বলব, মাকেও দ্বিধাগ্রস্ত মনে হচ্ছিল।কিছুক্ষণ নিরব থাকার পর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন
-ওটা খোল তো বাবা,নামিয়ে ফেল
মায়ের মুড দেখে তার সাথে আর তর্ক করতে চাচ্ছিলাম না,তাই তার কথামত একইসাথে প্যান্ট আর আন্ডারওয়্যারটা নামানো শুরু করলাম। কিছুটা নামিয়ে থেমে যাচ্ছিলাম কিন্তু মা মাথা ঝাকিয়ে বোঝাল পুরোটা নামাতে৷ পুরোটা নামাতেই আমার পেনিস বেরিয়ে এল৷ মা মুঠো করে ওটা ধরে বললেন,কি নোংরা জিনিস রে বাবা।ব্যাথা হচ্ছে নাকি?না, মা।
মা আমার পেনিসে হাত রাখতেই আমি ভেতরে ভেতরে খুব উত্তেজনা অনুভব করলাম। মাথাটা যেন ঘুরছিল পুরো৷ মা তারপর আস্তে করে তার হাতটা বাড়ার গোড়া থেকে আগায় নিয়ে গেলেন। তার নরম হাতের ছোয়াটা দারুণ লাগছিল,মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি তার সব মনোযোগ হাত নাড়ানোর দিকেই। ওড়না না থাকায় সালোয়ার কামিজের ভেতর দিয়ে তার স্তনের অবয়ব বোঝা যাচ্ছিল,একসময় কত না কল্পনা করেছি ওগুলো কেমন হতে পারে তা নিয়ে!
-ভালো লাগছে, বাবা?
-হ্যা,মা।শক্ত হয়ে যাচ্ছিল আমার ওটা। সেটা যে শুধু মায়ের হাতের স্পর্শেই তা না,তার কথা শুনেও।কখনো কল্পনাও করিইনি যে নিজের মায়ের সাথে এমন সিচুয়েশনে পড়ব!খুব এনজয় করছিলাম মুহুর্তটা৷ মাও খুব দারুণ মসৃণভাবে খেচে দিচ্ছিলেন বাড়াটা ।কিছু সময় পর প্রিকাম বেরিয়ে বাড়াটা পিচ্ছিল হয়ে গেল।বুঝলাম সময় প্রায় আসন্ন।
-জলদি কর!আমার আরো অনেক কাজ পড়ে আছে
-এই তো প্রায় হয়ে গেছে মা।
আমি মায়ের বুকের উপর নজর দিলাম৷ দেখি হাত নাড়াচাড়ার সাথে সাথে তার দুধজোড়াও ওঠানামা করছে৷ ওড়না না থাকায় দুধের খাজ বোঝা যাচ্ছিল ভালোমতই৷ উত্তেজনায় বিচি বেয়ে উপরে মাল ওঠা শুরু করল আমার৷ কিছু বুঝে ওঠার আগেই যেন বিস্ফোরণ ঘটল আমার বাড়ায় আর বড় একটা বীর্যের স্রোত যেয়ে পড়ল মায়ের বুক বরাবর, এরপর ফিনকি দিয়ে আরো সাদা সাদা থকথকে ঘন বীর্য বেরিয়ে ভরে গেল মায়ের হাত৷মা দ্রুত আমার বাড়ার উপর থেকে হাত সরিয়ে তার বুকের দিকে তাকালেন৷ আমার মাল ছিটকে যেয়ে পড়েছে তার বামপাশের স্তনের উপর।সালোয়ার কামিজের উপর দিয়েই মালে ভিজে জবজবে হয়ে আছে বোটাটা,সেখান থেকে টপটপ করে ফোটায় ফোটায় চুইয়ে পড়ছে । মা রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে আমার দিকে তাকালেন।হাতটা উচু করে রেখেছেন,যেন কিছুর সাথে না লাগে।তিনি ঘাবড়ে গেছেন, এসব কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না ৷ এরপর জলদি আমার রুম থেকে বেরিয়ে বাথরুমে চলে গেলেন৷ আমি আবার প্যান্ট পরে বিছানায় বসলাম।একটা রিলিফ পেয়ে ভালো লাগছিল কিন্তু মা পরে কি বলবে এটা ভেবে চিন্তা হচ্ছিল। কিছুক্ষণ পর মা বাথরুম থেকে তার রুমে চলে যেয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন।মা সাধারণত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আমাকে গুড নাইট বলেন কিন্তু আজকে আর বললেন না৷ সেরাতে আমার ঘুমাতেও কষ্ট হচ্ছিল মাকে চটিয়ে দিলাম কিনা এটা ভেবে৷ আজকের ঘটনার পর আমাদের মা ছেলের সম্পর্ক আর কোনোভাবেই আগের মত থাকা সম্ভব না৷ এটা এখন কোথায় যেয়ে ঠেকে সেটাই ছিল ভাববার বিষয়।
পরদিন ঘুম থেকে উঠে কলেজে যাওয়ার আগে আর দেখা হলোনা মায়ের সাথে৷ মা অবশ্য প্রায়ই বেশ আগেই অফিসে যান,এটা নতুন কিছু না। কিন্তু আমার দুশ্চিন্তা হচ্ছিল মা তখনো আমার উপর রেগে আছেন কিনা৷
কলেজে সারাদিন পড়ায় মনোযোগ দিতে পারছিলাম না । বার বার গত রাতে আমার ধোনে মায়ের হাতের স্পর্শের কথা মাথায় আসছিল৷ বারবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছিলাম যে কখন বাসায় যাব৷ ক্লাস শেষ হওয়ার সাথে সাথে জলদি বাসায় যাব বলে সবার আগে ক্লাসরুম থেকে বেরোলাম ৷ আমার বন্ধুরাও এতে অবাক হল কারণ মায়ের কড়া শাসনের জন্য আমি সাধারণত বাসায় বেশিক্ষণ থাকতে চাইতাম না।
অবশ্য এত আগে এসেও লাভ হল না, কারণ মা তখনো অফিস থেকে আসেনি । আমি উপরে আমার রুমে যেয়ে কম্পিউটারে গেমস খেলা শুরু করলাম।কয়েক ঘন্টা পার হয়ে গেছে,এতক্ষণে একপ্রকার সব ভুলেই গেছিলাম। হঠাৎ নিচ থেকে মায়ের ডাক শুনতে পেলাম রাতের খাবারের জন্য৷ আমি কম্পিউটার বন্ধ করে ভয়ে ভয়ে নিচে গেলাম।
-টেবিল খাবার রাখা আছে।বসে খেয়ে নে৷ এরপর রুমে যেয়ে রুম পরিষ্কার করবি। মায়ের এরকম গম্ভীর স্বর সুনে আমার খাওয়ার স্বাদ একপ্রকার নষ্ট হয়ে গেল। কোনোমতে খাবারগুলো গিললাম।পেনিসের ব্যাথাটাও যেন আবার ফিরে আসছে৷ খাবার শেষে রুমে ফিরে যেয়ে রুম পরিষ্কার করা শুরু করলাম।কিছুক্ষণ পর ডোরনবের আওয়াজ শুনে দেখি মা রুমে এসেছেন। আগের মত গম্ভীর গলায় বললেন বসে পড়৷ মায়ের কথামত আমি বিছানার উপর বসলাম।
-তোকে তো আবার ওই নোংরা কাজটা করে দিতে হবে,তাই না?
আমি কিছু না বলে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। রুম পরিষ্কার করার সময় ব্যাথাটা বাড়ছিল কিন্তু আমি চাচ্ছিলাম সেটা এড়িয়ে যেতে
-বেশ, ঠিক আছে। কালকে অনেক সময় লাগিয়েছিলি। এটা নিয়ে কিন্তু সারাদিন পড়ে থাকত পারব না আমি,প্যান্টটা নামিয়ে আমার খাড়া হয়ে ওঠা বাড়াটা হাতে নিয়ে বললেন মা..….
আমার মা,মিসেস সাবিনা, বিয়ের পর যখন ইউকেতে আসেন তখন তার বয়স ছিল খুবই কম৷ এখন তার বয়স ৪০ এর ঘরে,কিন্তু খাওয়াদাওয়া আর এক্সারসাইজে মনোযোগ সেই সাথে ঘরের কাজ নিজেই করেন বলে শরীর এখনো ভালো শেপে আছে৷ তার বয়সী অন্য বাঙালি মহিলাদের তুলনায় অনেক ফিট। কার্ভি বডি,গায়ের রঙ ফর্সা,আর কাধ পর্যন্ত লম্বা চুল, চোখে চশমা পড়েন সবসময়৷
বাবা না থাকায় মা একাই আমাকে বড় করেছেন ,তাই আমার বিষয়ে অনেক ওভারপ্রটেক্টিভ তিনি৷ কোনো গার্লফ্রেন্ড না থাকায় মা-ই ছিল আমার জীবনের একমাত্র নারী,কখনো কখনো তাই কল্পনার রাজ্যে হারিয়েও গেছি আমার সুন্দরী মাকে নিয়ে।ইউকেতে থাকলেও মা সবসময় তার বাঙালি শেকড়কে প্রাধান্য দিতেন,তাই আমি কখনো তাকে পুরো শরীর ঢাকা পোশাক বাদে অন্যকিছুতে দেখিনি।একজন সিঙ্গেল মাদার হিসেবে তাকে সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে,স্বভাবতই তার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল শৃঙখলা।মা একটা কর্পোরেট অফিসে চাকরি করেন,তাই দিনের বেলায় ওয়েস্টার্ন পোশাক পড়েন৷ অন্যদিকে রাতেরবেলা ট্রাডিশনাল বাঙালি পোশাক, যেমন শাড়ি বা সালোয়ার কামিজেই দেখা যায়৷
ঘটনার সূত্রপাত যখন আমার বয়স ১৮ হল৷ হঠাৎ একদিন আমার অণ্ডকোষে ব্যাথা অনুভব করলাম৷ ভাবলাম হয়তো এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে,কিন্তু এই ব্যাথা আর পিছু ছাড়ল না।কয়েকদিন পর ব্যাথা তীব্র আকার ধারণ করল। মায়ের থেকে এটা লুকাতে চাইলেও বিষয়টা মায়ের নজর এড়াল না৷ মায়ের সাথে আমি সাধারণত কখনো মিথ্যা বলিনা।তাছাড়া তার সাথে আমি বেশ ফ্রি, তাই বিষয়টা পুরো খুলে বললাম৷ পরদিন মা আমাকে তার এক পরিচিত ডাক্তার মিসেস খানের কাছে নিয়ে গেলেন আর এখান থেকেই আসল কাহিনী শুরু
-কেমন আছেন মিসেস সাবিনা?কি সমস্যা?
- সমস্যাটা আমার ছেলের,ব্যাথায় ভুগছে ও
-আচ্ছা,কোথায় ব্যাথা হচ্ছে?
-ব্যাথাটা ওর......বলতে যেয়ে মা লজ্জায় থেমে গেলেন৷ হাত দিয়ে ইশারা করে দেখালেন ব্যাথাটা কোথায়
-আচ্ছা,কয়দিন ধরে ব্যাথা?
-গত কিছু দিন
-ঠিক আছে,আমাকে একটু পরীক্ষা করে দেখতে হবে ওকে। উঠে দাঁড়িয়ে প্যান্টটা একটু খোলো তো, বাবা।
এতে আমি একটু লজ্জা পেয়ে গেলাম কিন্তু মা বললেন ডাক্তার যা বলে তাই কর৷ আমি উঠে দাঁড়িয়ে জিন্সের প্যান্টটা খুলে ফেললাম৷ পরনে শুধু জাঙ্গিয়া৷ দেখলাম মিসেস খান উঠে এসে আমার পাশে দাড়ালেন , বললেন ওটাও খুলে ফেলো৷ এভাবে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার সামনে সব খুলে দাড়াতে বিব্রত বোধ হচ্ছিল যাদের একজন আবার আমার নিজের মা,কাপা কাপা হাতে জাঙ্গিয়াটাও নামালাম। মিসেস খান হাত বাড়িয়ে আমার পেনিসটা ধরলেন৷ তিনি নিচু হয়ে আমার ওটা নেড়েচেড়ে দেখছিলেন৷ এই প্রথম কোনো মহিলার স্পর্শ পেল আমার লিঙ্গটা।চরম উত্তেজনা অনুভব করলেও দেখাতে পারছিলাম না কারণ আমার মা সামনেই বসে ছিলেন। মিসেস খান এবার পেনিস উচু করে ধরে আমার অন্ডকোষ পরীক্ষা শুরু করলেন৷ তিনি যখন নাড়াচাড়া করছিলেন তখন আমি কোনো অস্বস্তি অনুভব করিনি৷ কিছুসময় পর তিনি থেমে গেলেন
-এখন আমার বীর্যের স্যাম্পল লাগবে,শুরু করো।
আমি বিব্রত হয়ে রুমের চারদিকে তাকালাম৷ ডাক্তার চাচ্ছেন আমি যেন তার আর আমার মায়ের সামনে মাস্টারবেট করি৷ এটা কিভাবে সম্ভব!তখন তিনি আবারো শুরু করতে তাগাদা দিলেন৷ মিসেস খানের চেহারাটা বেশ সুন্দর ছিল।একটু নিচে নজর দিতেই দেখি তার বুবসগুলো বেশ ভালো সাইজের, ওগুলো কেমন হতে পারে ভাবতেই আমি লিঙ্গে একটা শিহরণ অনুভব করলাম। অনিচ্ছা সত্ত্বেও আমি পেনিস হাতে নিয়ে খেচতে শুরু করলাম।সাথে সাথে ব্যাথা আরম্ভ হয়ে গেল আর আমি ককিয়ে উঠলাম।
-ওকে,থামো আর পেছনে ঘুরে দাড়াও এই বিকারটা হাতে নিয়ে
আমি বুঝতে পারছিলাম না ডাক্তার কি করতে চলেছেন কিন্তু পেছনে ঘুরে দাড়াতেই মলদ্বারের ভিতর একটা আঙুলের স্পর্শ অনুভব করলাম।এটা ছিল খুবই অকস্মাৎ আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আমি বিকারের মধ্যে বীর্যপাত করে দিলাম। ডাক্তার বিকারটা রেখে প্যান্ট পরে বসতে বললেন।
-আপনার ছেলের গ্লান্ডে একটা ব্লকেজ হয়েছে যার কারণে ব্যাথা অনুভূত হচ্ছে৷ এবারের মত তো রিলিজ করে দিলাম কিন্তু জমাট বাধতে থাকলে আবারো ব্যাথা করবে৷ আমি স্যাম্পল ল্যাবে পাঠিয়ে দিচ্ছি টেস্ট করতে৷ ব্লকেজ যাতে আর না বাড়ে সেজন্য আপনার ছেলের নিয়মিত রিলিজ দরকার৷ দিনে অত্যন্ত একবার।আমি যেভাবে দেখালাম এভাবে করতে পারেন কিংবা নরমালভাবে নিজের হাত ব্যবহার করেও করতে পারেন। ও যেহেতু ব্যাথা পাচ্ছে তাই আরেকজনের সাহায্য নিয়ে যত্নের সাথে রিলিজ করাতে হবে,বুঝতে পারছেন?
-জি,বুঝেছি
যা শুনলাম সেটা একদমই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, নির্বাক হয়ে গেছিলাম৷ ডাক্তার চাচ্ছেন আমার মা যেন আমাকে প্রতিদিন মাস্টারবেট করিয়ে দেয়!
ফেরার পথে সবকিছু ছিল নিস্তব্ধ।মা গাড়ি চালাচ্ছিলেন আর আমি বসে বসে ভাবছিলাম। ওইসময় ব্যথা অনুভূত হচ্ছিল না কিন্তু ভয় পাচ্ছিলাম যে আবারো ফিরে আসতে পারে।মাও চুপ ছিলেন। আমি জানি যে আমার ভালোর জন্য সব কিছু করতে পারেন তিনি,তাই বলে এটা!সেক্স বা এই সংক্রান্ত সবকিছুই আজীবন ট্যাবু ছিল আমাদের পরিবারে,এমনকি টিভিতে কোনো কিসিং সিন দেখলে কিনা চ্যানেল পালটে দেওয়া হত৷
বাসায় এসে জামাকাপড় পালটে রুমে যেয়ে কম্পিউটারে গেম খেলা শুরু করলাম। কিন্তু মন বসাতে পারছিলাম না, বারবার ডাক্তার যা বলেছে সেটাই মাথায় ঘুরছিল।ঘন্টাখানেক পর মা রাতের খাবারের জন্য ডাকল৷ খাবার সময় আমরা সাধারণত বেশি কথা বলি না কিন্তু সেরাতে মা বারবার শুনছিল যে,আমি ঠিক আছি কিনা, ব্যাথা হচ্ছে কিনা৷ লজ্জায় লাল হয়ে কোনোমতে মাকে চুপ করানোর জন্য বললাম যে ঠিক আছি৷ এরপর দ্রুত খাওয়া শেষ করে আমার রুমে চলে আসলাম। বিছানায় শুয়ে পড়লেও ঘুম আসছিল না, মাথায় সেই একই চিন্তাই ঘুরছিল।কিছুক্ষণ পর মা আমার রুমে আসলেন৷ তার পরনে সালোয়ার কামিজ,অবশ্য ওড়না ছিল না৷ মুখে বেশ চিন্তার ভাব।মা আমার পাশে এসে বসলেন
-বাবা,তোর আসলেই ব্যাথা হচ্ছে না তো?
-না মা৷ বললামই তো ব্যাথা করছে না
-কিন্তু তোর ভালোর জন্য তো এটা করা প্রয়োজন....তাই না। বুঝলাম মা মাস্টারবেটের কথা বলছে৷
-না মা, আমি ঠিক আছি৷ এখন কোনো দরকার নেই
-কিন্তু ডাক্তার বলল যে তোকে এটা প্রতিদিন করিয়ে দিতে হবে৷ আমি জানি এটা খুব নোংরা....জঘন্য বিষয়৷ কিন্তু তোর ভালোর জন্য তো আমাকে করতেই হবে।
আমি বুঝতে পারছিলাম না কি বলব, মাকেও দ্বিধাগ্রস্ত মনে হচ্ছিল।কিছুক্ষণ নিরব থাকার পর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন
-ওটা খোল তো বাবা,নামিয়ে ফেল
মায়ের মুড দেখে তার সাথে আর তর্ক করতে চাচ্ছিলাম না,তাই তার কথামত একইসাথে প্যান্ট আর আন্ডারওয়্যারটা নামানো শুরু করলাম। কিছুটা নামিয়ে থেমে যাচ্ছিলাম কিন্তু মা মাথা ঝাকিয়ে বোঝাল পুরোটা নামাতে৷ পুরোটা নামাতেই আমার পেনিস বেরিয়ে এল৷ মা মুঠো করে ওটা ধরে বললেন,কি নোংরা জিনিস রে বাবা।ব্যাথা হচ্ছে নাকি?না, মা।
মা আমার পেনিসে হাত রাখতেই আমি ভেতরে ভেতরে খুব উত্তেজনা অনুভব করলাম। মাথাটা যেন ঘুরছিল পুরো৷ মা তারপর আস্তে করে তার হাতটা বাড়ার গোড়া থেকে আগায় নিয়ে গেলেন। তার নরম হাতের ছোয়াটা দারুণ লাগছিল,মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি তার সব মনোযোগ হাত নাড়ানোর দিকেই। ওড়না না থাকায় সালোয়ার কামিজের ভেতর দিয়ে তার স্তনের অবয়ব বোঝা যাচ্ছিল,একসময় কত না কল্পনা করেছি ওগুলো কেমন হতে পারে তা নিয়ে!
-ভালো লাগছে, বাবা?
-হ্যা,মা।শক্ত হয়ে যাচ্ছিল আমার ওটা। সেটা যে শুধু মায়ের হাতের স্পর্শেই তা না,তার কথা শুনেও।কখনো কল্পনাও করিইনি যে নিজের মায়ের সাথে এমন সিচুয়েশনে পড়ব!খুব এনজয় করছিলাম মুহুর্তটা৷ মাও খুব দারুণ মসৃণভাবে খেচে দিচ্ছিলেন বাড়াটা ।কিছু সময় পর প্রিকাম বেরিয়ে বাড়াটা পিচ্ছিল হয়ে গেল।বুঝলাম সময় প্রায় আসন্ন।
-জলদি কর!আমার আরো অনেক কাজ পড়ে আছে
-এই তো প্রায় হয়ে গেছে মা।
আমি মায়ের বুকের উপর নজর দিলাম৷ দেখি হাত নাড়াচাড়ার সাথে সাথে তার দুধজোড়াও ওঠানামা করছে৷ ওড়না না থাকায় দুধের খাজ বোঝা যাচ্ছিল ভালোমতই৷ উত্তেজনায় বিচি বেয়ে উপরে মাল ওঠা শুরু করল আমার৷ কিছু বুঝে ওঠার আগেই যেন বিস্ফোরণ ঘটল আমার বাড়ায় আর বড় একটা বীর্যের স্রোত যেয়ে পড়ল মায়ের বুক বরাবর, এরপর ফিনকি দিয়ে আরো সাদা সাদা থকথকে ঘন বীর্য বেরিয়ে ভরে গেল মায়ের হাত৷মা দ্রুত আমার বাড়ার উপর থেকে হাত সরিয়ে তার বুকের দিকে তাকালেন৷ আমার মাল ছিটকে যেয়ে পড়েছে তার বামপাশের স্তনের উপর।সালোয়ার কামিজের উপর দিয়েই মালে ভিজে জবজবে হয়ে আছে বোটাটা,সেখান থেকে টপটপ করে ফোটায় ফোটায় চুইয়ে পড়ছে । মা রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে আমার দিকে তাকালেন।হাতটা উচু করে রেখেছেন,যেন কিছুর সাথে না লাগে।তিনি ঘাবড়ে গেছেন, এসব কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলেন না ৷ এরপর জলদি আমার রুম থেকে বেরিয়ে বাথরুমে চলে গেলেন৷ আমি আবার প্যান্ট পরে বিছানায় বসলাম।একটা রিলিফ পেয়ে ভালো লাগছিল কিন্তু মা পরে কি বলবে এটা ভেবে চিন্তা হচ্ছিল। কিছুক্ষণ পর মা বাথরুম থেকে তার রুমে চলে যেয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন।মা সাধারণত রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আমাকে গুড নাইট বলেন কিন্তু আজকে আর বললেন না৷ সেরাতে আমার ঘুমাতেও কষ্ট হচ্ছিল মাকে চটিয়ে দিলাম কিনা এটা ভেবে৷ আজকের ঘটনার পর আমাদের মা ছেলের সম্পর্ক আর কোনোভাবেই আগের মত থাকা সম্ভব না৷ এটা এখন কোথায় যেয়ে ঠেকে সেটাই ছিল ভাববার বিষয়।
পরদিন ঘুম থেকে উঠে কলেজে যাওয়ার আগে আর দেখা হলোনা মায়ের সাথে৷ মা অবশ্য প্রায়ই বেশ আগেই অফিসে যান,এটা নতুন কিছু না। কিন্তু আমার দুশ্চিন্তা হচ্ছিল মা তখনো আমার উপর রেগে আছেন কিনা৷
কলেজে সারাদিন পড়ায় মনোযোগ দিতে পারছিলাম না । বার বার গত রাতে আমার ধোনে মায়ের হাতের স্পর্শের কথা মাথায় আসছিল৷ বারবার ঘড়ির দিকে তাকাচ্ছিলাম যে কখন বাসায় যাব৷ ক্লাস শেষ হওয়ার সাথে সাথে জলদি বাসায় যাব বলে সবার আগে ক্লাসরুম থেকে বেরোলাম ৷ আমার বন্ধুরাও এতে অবাক হল কারণ মায়ের কড়া শাসনের জন্য আমি সাধারণত বাসায় বেশিক্ষণ থাকতে চাইতাম না।
অবশ্য এত আগে এসেও লাভ হল না, কারণ মা তখনো অফিস থেকে আসেনি । আমি উপরে আমার রুমে যেয়ে কম্পিউটারে গেমস খেলা শুরু করলাম।কয়েক ঘন্টা পার হয়ে গেছে,এতক্ষণে একপ্রকার সব ভুলেই গেছিলাম। হঠাৎ নিচ থেকে মায়ের ডাক শুনতে পেলাম রাতের খাবারের জন্য৷ আমি কম্পিউটার বন্ধ করে ভয়ে ভয়ে নিচে গেলাম।
-টেবিল খাবার রাখা আছে।বসে খেয়ে নে৷ এরপর রুমে যেয়ে রুম পরিষ্কার করবি। মায়ের এরকম গম্ভীর স্বর সুনে আমার খাওয়ার স্বাদ একপ্রকার নষ্ট হয়ে গেল। কোনোমতে খাবারগুলো গিললাম।পেনিসের ব্যাথাটাও যেন আবার ফিরে আসছে৷ খাবার শেষে রুমে ফিরে যেয়ে রুম পরিষ্কার করা শুরু করলাম।কিছুক্ষণ পর ডোরনবের আওয়াজ শুনে দেখি মা রুমে এসেছেন। আগের মত গম্ভীর গলায় বললেন বসে পড়৷ মায়ের কথামত আমি বিছানার উপর বসলাম।
-তোকে তো আবার ওই নোংরা কাজটা করে দিতে হবে,তাই না?
আমি কিছু না বলে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। রুম পরিষ্কার করার সময় ব্যাথাটা বাড়ছিল কিন্তু আমি চাচ্ছিলাম সেটা এড়িয়ে যেতে
-বেশ, ঠিক আছে। কালকে অনেক সময় লাগিয়েছিলি। এটা নিয়ে কিন্তু সারাদিন পড়ে থাকত পারব না আমি,প্যান্টটা নামিয়ে আমার খাড়া হয়ে ওঠা বাড়াটা হাতে নিয়ে বললেন মা..….
Last edited: